
আমার বন্ধু রাকিব লজিং
পড়াতে গিয়ে তার ছাত্রী তাহমিনার সাথে চোদাচোদি করার সময় ধরা পরে বিয়ে করতে বাধ্য
হয়। তার বাবা সেই অপরাধে তাকে কয়েক বছর বাড়ীতে আসার উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করে।
একমাত্র আমি বন্ধু হিসেবে তাদের পরিবার এর পক্ষ হতে যাতায়াত করতাম।আমি কি ভাবে সে
বাড়ীতে আমার বেয়াইন নাজনীন আক্তার পান্নাকে চুদেছিলাম তার সমস্ত কাহিনি আপনাদেরাকে
বলেছি। আমার কাহিনিটা এখানে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি (ব্যবহৃত নাম গ্রাম বাস্তব
নয়) আমি যেদিন প্রথম পান্নাদের বাড়ি যায় তাকে অত্যন্ত সেক্সি মেয়ে হিসাবে দেখতে
পাই। তার পরনে ছিল বোগল কাটা চেমিচ কাধ হতে পুরা বাহু উলঙ্গ,চেমিচটার দৈর্ঘ ছিল কোমর
পর্যন্ত, দুধের উপর কোন ওড়না ছিলনা,তার দুধ দেখতে মনে হল বিশাল মাংসের পাহাড়,আমার
দিকে যেন তাকিয়ে আছে টেপা খাওয়ার আখাংকা নিয়ে,ছেলেদের
লুঙ্গীর মত একটা কাপর পরিধান করে আছে। আমি নতুন মেহমান একটু একটু লজ্জা পাচ্ছি তার
দিকে তাকাতে, কিন্তু না তাকিয়ে কিছুতেই পারছিনা। পান্না আমার
বসার জন্য একটি চেয়ার নিয়ে আসল, গ্রীষ্মের দুপুর ছায়ায়
বসার জন্য আম গাছের নীচে ব্যবস্থা করল,আমি বসলাম তাকে ও
অনুভোধ করলাম বসার জন্য, কিন্তু একটি মাত্র চেয়ার অনুরোধ
করার সাথে সাথে সে একই চেয়ারের অর্ধক অংশে আমার পাশে বসে গেল। বাড়ীর সকলে দেখছে,
আমি লজ্জায় নত হয়ে রইলাম অনেক্ষন কিন্তু তার গার্জিয়ানদের সে
একটুও লজ্জা করছেনা দেখে আমি বিস্মিত হলাম। আমার বলু খাড়া হয়ে গেল,লেঙ্গুটের জন্য সেটা দৃশ্যমান হলনা,আমার বাম
হাতের কনুই তার ডান দুধের সাথে লাগিয়ে দিলাম, ইচ্ছে করে
কনুই কে নারাচাড়া করছি কিন্তু পান্নার কোন প্রতিক্রিয়া দেখলাম না। আমার মনে হল সে
আরাম বোধ করছে। আমি আরও সাহসি হয়ে সব দিকে তাকিয়ে সরাসরি ডান হাত দিয়ে তার বাম দুধ
টিপতে আরম্ভ করলাম, তার গালে চুমু খেলাম, আমরা দুজনে উত্তেকিত হয়ে গেলাম কিন্তু বেশীক্ষন পারলাম না, আমার চোদনে ধরা পড়া বন্ধু স্ত্রী ভাবী নাস্তা নিয়ে আসাতে আমাদের আনন্দ
থেমে গেল, আমার ভাবী টের পেলেও কিছু বলল না বরং ভিতরে
ভিতরে তাকেও খুশি দেখাচ্ছিল।
সেদিন আর বিশেষ কিছু
করা হলনা,আমার আসতে ইচ্ছা না করলেও বিডায় নিলাম আসার সময়
তাকে আলতু করে সবার অলক্ষে দুধ টিপা দিলাম। বাড়ীতে এসে আমার ভাল লাগছিলনা সারাক্ষন
তার কথা ভাবতে লাগলাম,যেখানে যায় তার কথা ভাবি, সারারাত একটুও ঘুম হয়নি,আমার ইচ্ছা করছে আবার
চলে যায় তাদের বাড়ীতে যাওয়ার একানত ইচ্ছা থাকলেও সমাজিক লজ্জায় আর সেদিন গেলাম
না।কয়েক দিন পর কোন ঘটা না করে আমি তাডের বাড়ী গেলাম, দেখলাম
পান্না তাদের কাচারিতে দিবানিদ্রায় ব্যস্ত, বাড়ীর সকলে
ঘুমে আছে, কাচারীতে পান্না একা ঘুমে, আমি আস্তে করে সবার অলক্ষে কাচারিতে ঢুকে গেলাম , পান্নার গালে একটা চুমু দিলাম, তার কোন সাড়া
নাই, দু ঠোট চুষতে লাগলাম গাল চুষতে লাগলাম, আমার চোষার তীব্রতায় পান্না ঘুম থাকতে পারেনা তবুও সে ঘুমের ভান করে
আছে,পান্নার দুধ চুষতে লাগলাম এবং এক হাত দিয়ে আরেজটি
টিপতে লাগলাম, চুষতে চুষতে পান্নার দুধ হতে পাতলা যাতীয়
পানি বের হয়ে আসল, পান্না চোখ খুলে তাকিয়ে আবার ঘুমের ভান
ধরল,পান্নার ডু গাল ঠোট এবং দুই দুধ লাল হয়ে গেল। সোনাতে
হাত আঙ্গুল দিলাম হায়রে সেখানে যেন জোয়ার বইছে, গল গল করে
পানি বের হয়ে আসতেছে, আমার বাড়া ফুলে মোটা হয়ে গেছে,আমি পান্নার গুদ চুষতে থাকলাম,পান্না আর সহ্য
করতে পারলনা সেও আমার বাড়া চুষতে আরম্ভ করল, অনেক্ষন
পর্যব্ত চোষাচুষির পর আমার বাড়া ঢুকিয়ে দিলাম পান্নার গুদে ,পান্না আহা কর উঠল তার আহা উহ শব্দে আমি ভয় পাচ্ছিলাম পাছে কেউ ঘুম হতে
উঠে এলে কি হবে এই ভেবে,পান্নাকে বিশ মিনিট ধরে
চুধলাম।সেই হতে আমার আর পান্নার চোদাচুদির গভীর সম্পর্ক গড়ে উঠল, আমরা প্রায় সময় পেলে চোদাচোদি করতাম, আমার
রাকিব ভাইও তার শালীকে চোদত। কিছুদিন পর সৈয়দপুর মীরের হাটের পশ্চিম পাশে খোশাল
মহরীর বাড়ীর নুরুল হুদার সাথে পান্নার বিয়ে হয় গেল। আমার চোদন মাগীকে এখন নরুল হদা
চোদছে।